মহিলাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে যা জানা প্রয়োজন
আমার পিরীয়ড কি স্বাভাবিক?
ক্লিনিক্যাল ডাইরেক্টর ফর উইমেন্স হেলথ ডাক্তার সো মান বলেছেন, মহিলাদের মধ্যে তাদের পিরীয়ডবা পিরীয়ডের সময়কাল নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন রয়েছে।
“এক এক জনের পিরীয়ডের ধরণ এক এক রকম। যদিপিরীয়ড স্বাভাবিক হয় তাহলে কোন সমস্যা নেই। কিন্তুঅস্বাভাবিক হলে জিপির পরামর্শ নিতে হবে। ”
অস্বাভাবিক হলে সমস্যা দীর্ঘ মেয়াদী হতে পারে। এতেকরে পিরীয়ড যন্ত্রণাদায়ক, অনিয়মিত কিংবা থেমেযেতে পারে। এছাড়া যৌন মিলনের আগে বা পরেরক্তপাত হতে পারে।প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম (পিএমটি) যাদের পিরীয়ড আছে তাদের হতে পারে, আবার পিরীয়ড শুরু হওয়ার আগের চক্রের মধ্যভাগেও হতে পারে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে, মন-মেজাজের পরিবর্তন, হতাশায় ভোগা, বিরক্তি কিংবা উদ্বিগ্নভাব, সংকুচিতভাব, আবেগী মনোভাব কিংবা মাথাব্যাথা করা।
ডক্টর মান পরামর্শ দিয়ে বলেছেন; “পরিমাণমত খাবার গ্রহন, নিয়মিত ব্যায়াম এসব উপসর্গ নিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যাথার জন্য প্যারাসিটামল এবং আইবোপ্রোফেন সেবনকাজ দিতে পারে। এছাড়া জিপিও ব্যাথা নিরোধক অন্য ঔষধ সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন।”
কখন আমার মনোপজ হতে পারে?
মনোপজ হলো জীবনের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ডিম্বাশয় ডিম্বানু নিঃসরন এবং প্রজনন হরমোন উৎপাদন বন্ধ করে দিলে পিরীয়ড বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে মনোপজ হয়ে থাকে। তবে কারো কারো এর আগে বা পরেও হতে পারে।
মনোপজ বিশেষজ্ঞ, ক্লিনিক্যাল উইমেন্স হেলথ লীড ফর ল্যাঙ্কাশায়ার এবং সাউথ কামব্রিয়া ও জিপি ডক্টর ইওয়া ক্রাভেন বলেছেন, মহিলাদের ভিন্ন ভিন্ন রকম পনোপজ হয়ে থাকে। অনেকে আছেন যাদের শারীরিক অবস্থা একেবারে স্বাভাবিক থাকে আবার কেউ কেউ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ প্রাকৃতিক পরিস্থিতিতে তারা যখন পড়ে তখন হয়তো নানান ব্যস্ততার মধ্যে থাকে মানুষ। এ পরিস্থিতে অনেকেরচিকিৎসা সেবা প্রয়োজন হয়, যদিও সবার জন্য একই সেবার প্রয়োজন পড়ে না। কৃষ্ণাঙ্গ এবং এশিয়ান মহিলারা হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি(এইচআরটি) নিতে চায় কম। সামাজিক অবস্থা, ব্যাথা বেদনার কথা প্রকাশ না করা কিংবা প্রয়োজনীয় জ্ঞান না থাকায় অনেক মহিলা নিরবে কষ্ট সহ্য করে।
“যদি আপনার শরীরের মনোপজের কোন উপসর্গ দেখা দেয় symptoms of menopause আমার পরামর্শ হলো সাথে সাথে চিকিৎসকের সাথে দেখা করুন। আমি জানি এ বিষয়ে কথা বলা কঠিন। তারপরও বলবোচিকিৎসকের স্মরণাপন্ন না হলে এ থেকে অন্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে।”
এইচআরটি কি এবং এটা কি নিরাপদ?
মনোপজের প্রধান চিকিৎসা হলো হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি(এইচআরটি)। যা নিম্ন স্তরের হরমোনগুলোকে প্রতিস্থাপন করে। এর জন্য দেয়া হতে পারে প্যাছেস, জেল, স্প্রে, টেবলেট কিংবা ক্রিম।
ডক্টর ক্রাভেন বলেছেন,; “প্রাথমিক লক্ষণে এইচআরটি নেয়া হলে উপকার পাওয়া যাবে। মনোপজের মধ্য দিয়ে যখন শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে তখন পুষ্টিকর খাবার, শরীরচর্চার মাধ্যমে শরীরের ওজন ঠিক রাখতে হবে।”
গবেষণা মতে এইচআরটি ক্ষতির কোন কারণ হয় না উপকার করে। বিশেষ করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোসহ রোধ করে অস্থি মজ্জাজনীত রোগ।
ডক্টর ক্রেভেন আরো বলেছেন; “এইচআরটি থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ক্ষীণ ঝুঁকি রয়েছে। বিশেষ করে যাদের খ্যাদ্যাভ্যাসে সমস্যা রয়েছে কিংবা ধুমপান অথবা মদ্যপান করে। এছাড়া পারিবারিক কারণেও হতে পারে।”
“একজন বিশেষজ্ঞ হিশেবে আমি সবাইকে পরামর্শ দিবো মনোপজের সময় প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা গ্রহন করতে এবং পরিচিতজনদের উৎসাহিত করতে। এছাড়া প্রেসক্রিপশন খরচে ঔষধ গ্রহনের সুযোগ রয়েছে এবং এইচআরটি‘র জন্য রয়েছে প্রি-পেইমেন্ট সার্টিফিকেট সুবিধা।”
হরমোন প্রতিস্থাপন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত Find out more about hormone replacement therapy এবং প্রেসক্রিপশনের অর্থ সাশ্রয়ে ।
প্রাকৃতিক কোন উপদান কি মনোপজের জন্য সহায়ক হতে পারে?
রুটিন মতে ঘুমানো,ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার (ক্যালসিয়াম আছে এমন খাবার যেমন দুধ,দই) খাওয়া। এছাড়া নিয়মিত ওজন বহনের ব্যায়াম আপনার মন এবং স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।
হেলথ ইকোয়ালিটির ন্যাশনাল ডাইরেক্টর ও জিপি ডক্টর বোলা অওলাবি বলেছেন: “জীবন যাপনের নিয়ম অনুসরণ করার এটাই গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রাকৃতিক কিংবা হারবাল কোন উপকারণ ব্যবহার করার আগে চিকিৎসক কিংবা প্যারামেডিকসের সাথে কথা বলুন। ওসব উপদান ঔষধের মতো মনে হলেও তা শরীরের ক্ষতির কারণও হতে পারে।”
ভিটামিন ডি সম্পর্কে ?

সরকারী পরামর্শ হলো প্রতি শরৎ এবং শীতকালে প্রতিদিন একটি করে ভিটামিন ডি টেবলেট গ্রহন করতে, কিংবা আপনি পুরো বছর ভিটামিন ডি নেয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। হাঁড় সুরক্ষার জন্য ক্যালসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় সব মানুষ তাদের খাবারের সাথে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম গ্রহন করেন। যারা প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়ামযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান না তাদের উচিত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ অন্যান্য খাবার যেমন তৈলাক্ত মাছ এবং শাকসব্জি খাওয়া।
আমি কি ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকিতে আছি?
স্তন ক্যান্সার ব্রিটেনের সাধারণ ক্যান্সারগুলোর একটি। ফলে গড়ে সাতজনের মধ্যে একজন নারীকে স্তন ক্যান্সারের জন্য পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হয়। এ রোগের লক্ষণ হলো শরীরে অস্বাভাবিক কিছু কোষ তৈরী হয় যা থেকে দেখা দেয় টিউমার। প্রথমিক অবস্থায় একে চিহ্নিত করা না গেলে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
ডক্টর অওলাবি বলেছেন: “যে কোন বয়সে নারীদের শরীরের স্তন ক্যান্সার দেখা দিতে পারে। যদিও এ ক্যান্সার আক্রান্তদের বেশির ভাগের বয়স পঞ্চাশের উপরে।”
“প্রতিটি নারীর উচিত নিয়মিত পরীক্ষা-নীরিক্ষা করানো। স্তনে কোন লাস্প কিংবা রাস দেখা যায় কিনা কিংরা স্তনের বোটায় কোন পরিবর্তন আসছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।”
“আপনি কোন লিঙ্গের সেটা কোন বিষয় নয়, কোন ধরণের পরির্তন দেখলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যদিও পরিবর্তনের লক্ষণ মানেই ক্যান্সার না।”
স্তন ক্যান্সার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছডিয়ে পড়ে কিনা?
যাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার রয়েছে তাদের এ ক্যান্সারে আক্রান্তের ঝুঁকি বেশি। যাদের মা, বোন কিংবা কন্যার ৫০ বছরের কম বয়সে স্তন ক্যান্সার হয়েছে তাদের এ ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা দ্বিগুন।
ডক্টর অওলাবি বলেছেন: “স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত মহিলারা সব সময় তাদের পারিবারিক ইতিহাস জানেন না। যদি এ বিষয়ে কোন শংকা থাকে তাহলে দ্রুত জিপির সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তাতে করে পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে জিনগত কোন সমস্যা আছে কিনা তা নির্ণয় করা সম্ভব।”
স্তন ক্যান্সার পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রতি বছর আনুমানিক ১৩০০ নারীর মৃত্যু রোধ করে

প্রতি বছর প্রায় ২ মিলিয়ন মহিলা স্তন ক্যান্সারের নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষা-নীরিক্ষা করিয়ে থাকেন। এদের থেকে প্রতি একশ জনের মধ্যে চার জনকে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হয় এবং এক জনের শরীরের স্তন ক্যান্সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে Find out more about breast screening
জরায়ুমুখের ক্যান্সারের হার কত?
ইংল্যান্ডে প্রতি বছর প্রায় ২,৭০০ জন জরায়ুমুখের ক্যান্সারাক্রান্ত হন। যদিও পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি) টিকার কারণে এ হার অনেক কমেছে।

মিডল্যান্ডের জিপি শেহলা ইমতিয়াজ ওমের বলেছেন,:”এইচপিভি নিয়ে বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। আর এটা এমনও নয় যে নিজ সঙ্গীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেছেন। একটা বয়সে আমাদের অনেকের শরীরেই এইচপিভি ভাইরাস দেখা দেয়, এবং আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোরে তা প্রাকৃতিক নিয়মে নির্মূল হয়ে যায়।”যদি আপনার শরীরে এইচপিভি পাওয়া যায়, এবং আপনার কোষে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখা যায়, তাহলে আপনার জরায়ুমুখ পরীক্ষার জন্যেএকটি সহজ পদ্ধতির প্রয়োজন হতে পারে, আর তা হলো কলপোস্কোপি। আপনার কোষে কতটা পরিবর্তন হয়েছে তা পরীক্ষার জন্য ছোট একটি নমুনা নেয়া হবে।
ডক্টর ইমতিয়াজ ওমের আরো বলেন: “জরায়ুমুখের কোষের পরিবর্তন যদি প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়ে, তাহলে, এইচপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত অস্বাভাবিক কোষগুলো অপসারণের উপযোগী চিকিৎসা রয়েছে।”
আরো বিস্তারিত জানতে www.nhs.uk/cervicalscreening
এইচপিভি (HPV) নিয়ে কথা
২৫ বছর বয়সে জেনার পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর ধরা পড়ে তার জরায়ুমুখ এইচপিভি আক্রান্ত। যার ফলে কোষগুলো অস্বাভাবিক হয়ে উঠেছে। তিনি চিকিৎসা নিয়েছেন কোষগুলো অপসারণের জন্য, সে অভিজ্ঞতার কথাই তিনি আমাদের জানালেন:
আমার প্রথম পরীক্ষাতেই জানতে পারি কিছু কোষ পরিবর্তন হচ্ছে। আমি এ বিষয়ে কারো সাথে কথা বলতে চাই না। আমার মনে হয়েছিলো এটা একটি নিষিদ্ধ বিষয়, কিছুটা ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ভয়ের কারণে, আর কিছুটা এ বিষয়ে বেশি কথা না বলা। আমি আরব এবং মিশ্র জাতী, আমাদের সমাজে এ বিষয়টি লজ্জার। আমাদের সমাজ এমন যে এসব বিষয় নিয়ে কোন কথা বলা যাবে না। আর আমাদের প্রজন্ম স্কুলে এইচপিভি টিকাও নেয় নি।
আমার কলপোসকপি টিম ছিলো আসাধারণ। তারা আমাকে দু‘টি পথ দেখালেন, এক, কোষগুলো অপসারণ করা, দুই, কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখা যে কোষগুলো প্রাকৃতিক নিয়মে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে কিনা। আমি ঠিক করলাম চিকিৎসা নেবো। চিকিৎসকগণ এতে আমার কি ঝুঁকি থাকতে পারে তা জানালেন। কিন্তু চিকিৎসা ছাড়া আমি অন্য কিছু ভাবি নি-কারণ আমি চাইনি এ পরিস্থিতি ক্যান্সারে রূপ নিক।
সৌভাগ্যক্রমে যে পদ্ধতিতে আমাকে চিকিৎসা করা হলো তা ছিলো একেবারে ব্যাথাহীন। আমার পরবর্তী কলপোস্কোপিতে দেখা গেলো সবকিছু পরিস্কার এবং আমি ফিরে এলাম প্রতি তিন বছরে একবার জরায়ুমুখ পরীক্ষা পদ্ধতিতে। অল্পতেই আমি সেবার রক্ষা পেয়েছিলাম। আমি নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে অন্যদের বলতে খুব উৎসাহবোধ করি, তাতে অন্যরা উৎসাহিত হবেন।
এইচপিভি (HPV) টিকা কি?
এনএইচএস ইংল্যান্ড ২০৪০ সালের মধ্যে জরায়ুক্যান্সার সম্পূর্ণ নির্মূল করতে চায়। তার জন্য প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে এইচপিভি টিকা। বেশির ভাগ এইচপিভি তেমন ক্ষতির নয়। তবে কিছু আছে যা অন্য উপসর্গ তৈরী করে ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে।
এইচপিভি টিকা ১২ থেকে ১৩ বছর (ইয়ার ৮) বয়সীদের দেয়ার অনুমোদন রয়েছে। এ টিকা স্কুলেও দেয়া যেতে পারে। আর যারা স্কুলে নেই তাদের কমিউনিটি ক্লিনিকে দেয়া যাবে। যদি আপনার সন্তান এ টিকা কোন কারণে না নিয়ে থাকে তাহলে স্কুল নার্সের সাথে, স্কুল ভ্যাকসিনেশন টিম কিংবা জিপির সাথে যোগাযোগ করুন। ২৫ বছর বয়সী মেয়েদের জন্য এ টিকা এখন রয়েছে। এছাড়া ১ সেপ্টম্বর ২০০৬ সালের পরে যেসব ছেলের জন্ম হয়েছে তারাও নিতে পারবে এ টিকা।যদি আপনার বয়স ২৫ বছরের নীচে হয় এবং এখনো টিকা না নিয়ে থাকেন তাহলে জিপির সাথে যোগাযোগ করুন।
এইচপিভি টিকা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে Find out more about the HPV vaccine
এপয়েন্টমেন্টে ভয় পেলে আমি কি করবো?
ডক্টর মান বলেন আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, স্তন এবং জরায়ু পরীক্ষা-নিরীক্ষা সবার কাছে সহজলভ্য এবং গ্রহনযোগ্য। “মানুষের জীবন রক্ষাকারী এ সেবা দেয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত। আপনি হয়তো এ পরীক্ষায় ভয় পেতে পারে, আমরা আপনাকে পুরো বিষয়টি বুঝাবো এবং সহজে পরীক্ষা-নীরিক্ষার কাজ সম্পাদন করবো। “
আরো বিস্তারিত জানতে www.nhs.uk/womens-health
এই প্রবন্ধের বিষয়বস্তুর পাশাপাশি, উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট এটাক এবং স্ট্রোকের মতো হুদরোগ (সিভিডি) বা রক্তনালীগুলিকে প্রভাবিত করে এমন হৃদরোগ থেকে মহিলাদের মৃত্যু বা অসুস্থ হওয়ার আশংকা বেশি। ভবিষ্যতে এ প্রবন্ধে আপনি সিভিডি থেকে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করবেন সে সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন।