পোস্ট ডেস্ক :

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ প্রতিবেদন দেয়া হয়।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল আহমেদের নেতৃত্বে এ প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।

এ সময় কমিশনের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন, দ্য ফিন্যানসিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্স (অ্যাটকো) প্রতিনিধি মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক সাংবাদিক জিমি আমির, ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্ত গুপ্ত ও শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেদন জমা দেয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কামাল আহমেদ। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

কামাল আহমেদ বলেন, ‘যে আইনগুলো স্বাধীন সংবাদিকতা বাধাগ্রস্ত করে, সেগুলোর কী পরিবর্তন দরকার তা চিহ্নিত করে এবং সেটা স্পষ্ট করে সুপারিশমালার ভেতরে দিয়েছি। তবে এর সঙ্গে আরও একটা জিনিস দিয়েছি যে, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা দরকার। সাংবাদিকদের নিরাপত্তার হুমকি আসে। শারীরিক ও আইনগত হামলা এবং হুমকি-ধামকি নানা রকম বিষয়। এগুলো থেকে সুরক্ষা দেয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। আমরা রাষ্ট্রের দায়িত্ব দিয়ে সাংবাদিকতার সুরক্ষার একটা আইন করার কথা বলেছি।’